Description of networks or topologies. What is topology?
How many types of topology and what are they?
How many types of topology and what are they?
এইচ এস সি
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
(দ্বিতীয় অধ্যায়)
(দ্বিতীয় অধ্যায়)
টপোলজিঃ
নেটওয়ার্ক টপোলজি ( Network Topology) হলো এটি নেটওয়ার্কের ফিজিক্যাল ডিভাইস বা কম্পোনেন্ট। যেমন- ক্যাবল, পিসি, রাউটার ইত্যাদি যেভাবে নেটওয়ার্কে পরস্পরের সাথে সংযুক্ত থাকে তাকে বলা হয় টপোলজি। নেটওয়ার্ক টপোলজি মূলত নেটওয়ার্কের ফিজিক্যাল লেআউট (Layout) বর্ণনা করে থাকে।
টপোলজির প্রকারভেদঃ
টপোলজি ৬ প্রকার। যথাঃ
১. বাস টপোলজি।
২. রিং টপোলজি।
৩.ট্রি টপোলজি।
৪.স্টার টপোলজি।
৫.মেস টপোলজি।
৬. হাইব্রিট টপোলজি।
১. বাস টপোলজি:
যে টপোলজিতে একটি মূল তারের সাথে সবকটি ওয়ার্কস্টেশন বা কম্পিউটারে সংযুক্ত থাকে তাকে বাস টপোলজি বলা হয়। টপোলজির প্রধান ক্যাবলটিকে বলা হয় ব্যাকবোন (Backbone)। সিগন্যাল যখন ব্যাকবোন এ চলাফেরা করে তখন শুধু প্রাপক কম্পিউটার সিগন্যাল গ্রহণ করে, বাকিরা একে অগ্রাহ্য করে। এ টপোলজি ছোট আকারের নেটওয়ার্কে ব্যবহার খুব সহজ, সাশ্রয়ী ও বিশ্বস্ত। এ সংগঠনে কোনো কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেলে সম্পূর্ণ সিস্টেম নষ্ট হয়ে যায় না। বাস টপোলজিতে একই নেটওয়ার্ক এ ভিন্ন ক্যাবল ব্যবহৃত হতে পারে।
বাস টপোলজির সুবিধা:
১. এ টপোলজি ছোট আকারের নেটওয়ার্ক এ ব্যবহার খুব সহজ ও এটি বিশ্বস্ত
২. এ টপোলজিতে সবচেয়ে কম ক্যাবল প্রয়োজন হয় ফলে খরচে কম।
৩. রিপিটার ব্যবহার করে Backbone সম্প্রসারণ করা যায়।
৪. এ সংগঠনেয়া কোনো কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেলে সম্পূর্ণ সিস্টেম নষ্ট হয় না।
৫. এ সংগঠনেয়া কোনো কম্পিউটার বা যন্ত্র যোগ করলে বা সরিয়ে নিলে পুরো নেটওয়ার্ক এর কার্যক্রম বিঘ্নিত হয় না।
১. এ টপোলজি ছোট আকারের নেটওয়ার্ক এ ব্যবহার খুব সহজ ও এটি বিশ্বস্ত
২. এ টপোলজিতে সবচেয়ে কম ক্যাবল প্রয়োজন হয় ফলে খরচে কম।
৩. রিপিটার ব্যবহার করে Backbone সম্প্রসারণ করা যায়।
৪. এ সংগঠনেয়া কোনো কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেলে সম্পূর্ণ সিস্টেম নষ্ট হয় না।
৫. এ সংগঠনেয়া কোনো কম্পিউটার বা যন্ত্র যোগ করলে বা সরিয়ে নিলে পুরো নেটওয়ার্ক এর কার্যক্রম বিঘ্নিত হয় না।
বাস টপোলজির অসুবিধা:
১. এ নেটওয়ার্ক এ কম্পিউটার সংখ্যা বেশি হলে ডেটা ট্রান্সমিশন বিঘ্নিত হয়।
২. ডেটা ট্রান্সমিশন এ গতি কম।
৩. নেটওয়ার্ক এ সৃষ্ট সমস্যা নির্ণয় তুলনামূলক বেশি জটিল।
৪. মূল ক্যাবলে একটি মাত্র স্থানে ত্রুটি পুরো নেটওয়ার্ক অচল করে দিতে পারে।
১. এ নেটওয়ার্ক এ কম্পিউটার সংখ্যা বেশি হলে ডেটা ট্রান্সমিশন বিঘ্নিত হয়।
২. ডেটা ট্রান্সমিশন এ গতি কম।
৩. নেটওয়ার্ক এ সৃষ্ট সমস্যা নির্ণয় তুলনামূলক বেশি জটিল।
৪. মূল ক্যাবলে একটি মাত্র স্থানে ত্রুটি পুরো নেটওয়ার্ক অচল করে দিতে পারে।
২.রিংটপোলজিঃ
রিং টপোলজিতে (Ring
Topology) প্রতিটি কম্পিউটার তার পার্শ্ববর্তী কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত থাকে। এভাবে রিংযের সর্বশেষ কম্পিউটারটি প্রথম কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত থাকে। এ ব্যবস্থায় কোনো কম্পিউটার ডেটা পাঠালে তা বৃত্তকার পথে ঘুরতে থাকে যতক্ষণ না পর্যন্ত প্রাপক কম্পিউটারটি ডেটা গ্রহণ করে। এ ব্যবস্থায় কোনো কেন্দ্রীয় কম্পিউটার থাকে না। এতে প্রতিটি কম্পিউটারের গুরুত্ব সমান। রিং টপোলজিতে যেহেতু প্রতিটি কম্পিউটার ধারাবাহিকভাবে বৃত্তাকারে সংযুক্ত থাকে তাই এক্ষেত্রে নেটওয়ার্কের প্রথম কম্পিউটারটি শেষ কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত থাকে।
রিং টপোলজির সুবিধা
১. প্রতিটি কম্পিউটার নেটওয়ার্কে সমান একসেস পায়। কারন, টোকেন প্রত্যেক কম্পিউটারের কাজেই যায় । সেই কারনে কোন কম্পিউটার পুরো নেটওয়ার্কে আধিপত্য চালাতে পারে না ।
২. সব কম্পিউটারের সমাধিকার থাকার ফলে নেটওয়ার্কে ডিগ্রোডেশনও থাকে সমানভাবে । তার মানে কম্পিউটারের সংখ্যা বেশি হয়ে গেলে নেটওয়ার্কের পারফম্যান্স হ্রাস পায় ।এবং হ্রাস পাওয়ার ফল সবাই সমানভাবে ভোগ করে।
৩. নেটওয়ার্কে কম্পিউটার সংখ্যা বাড়লেও এর দক্ষতা খুব বেশি প্রভাবিত হয় না ।
৪. নেটওয়ার্কে কোন সার্ভার কম্পিউটারের প্রয়োজন হয় না
অসুবিধাসমূহ
১. রিঙ্গের একটি কম্পিউটার আকেজো হলে নেটওয়ার্ক অকেজো হয়ে যায়
২. রিং নেটওয়ার্কে কোন সমস্যা হলে ত্রুটি খুজে বের করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়
৩. নেটওয়ার্ক রিং থেকে কোন কম্পিউটার সরিয়ে নিলে কিংবা এতে কোন কম্পিউটার যোগ করলে নেটওয়ার্কের কাজ বিঘ্নিইত হয়
৪. নেটওয়ার্কে কোন কম্পিউটার যোগ করলে বা সরিয়ে নিলে তা পুরো নেটওয়ার্কের কার্যক্রম ব্যাহত করে ।
৫. এ নেটওয়ার্কে কম্পিউটারে সংখ্যা বাড়লে ডেটা ট্রান্সমিশনের সময়ও বেড়ে যায় ।
৬. রিং টপোলজির জন্য জটিল নিয়ন্রন সফটওয়্যার ব্যবহারিত হয় ।
৩.ট্রি টপোলজি ঃ
মূলত স্টার টপোজির সম্প্রসারিত রুপই হলো ট্রি টপোলজি ।এ টপোলজিতে একাধিক হাব ব্যবহার করতে সমস্ত কম্পিউটাগুলোকে একটি বিশেষ স্থানে সংযুক্ত করা হয় যাকে বলে রুট। সেখানে তাদের সংকেত পাঠানোর গতি বৃদ্ধির জন্য উচ্চ গতি বিশিষ্ট সংযোগ দ্বারা সার্ভার কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করা হয় । ট্রি সংগঠন এক বা একাধিক স্তরের কম্পিউটার হোষ্ট কম্পিউটারে সাথে যুক্ত থাকে । দ্বিতীয় স্তরের কম্পিউটারের সাথে আবার তৃতীয় বা একাধিক কম্পিউটার যুক্ত থাকে । দ্বিতীয় স্তরের কম্পিউটারগুলো তৃতীয় স্তরের কম্পিউটারের হোস্ট কাজ করে ।
ট্রি টপোলজির সুবিধাঃ
১. নতুন সৃষ্টির মাধ্যমে ট্রি টপোলজির নেটওয়ার্ক সম্প্রসরন বেশ সুবিধা।
২. অফিস ব্যবস্থাপনা কাজে এ নেটওয়ার্কের গঠন বেশ উপযোগ।
৩. নতুন কোন নোড সংযোগ করা বা বাদ দেওয়া সহজ।
৪. এতে নেটওয়ার্কে স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হয় না ।
১. নতুন সৃষ্টির মাধ্যমে ট্রি টপোলজির নেটওয়ার্ক সম্প্রসরন বেশ সুবিধা।
২. অফিস ব্যবস্থাপনা কাজে এ নেটওয়ার্কের গঠন বেশ উপযোগ।
৩. নতুন কোন নোড সংযোগ করা বা বাদ দেওয়া সহজ।
৪. এতে নেটওয়ার্কে স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হয় না ।
ট্রি টপোলজির অসুবিধাঃ
১. রুট বা সার্ভার কম্পিউটারে কোন ত্রুটি দেখা দিলে ট্রি নেটওয়ার্ক অচল হয়ে যায় ।
২.অন্যান্য টপোলজির তুলনায় অপেক্ষাকৃত জটিল।
১. রুট বা সার্ভার কম্পিউটারে কোন ত্রুটি দেখা দিলে ট্রি নেটওয়ার্ক অচল হয়ে যায় ।
২.অন্যান্য টপোলজির তুলনায় অপেক্ষাকৃত জটিল।
৪.স্টার টপোলজিঃ
স্টার টপোলজি(Star Topology):
যে টপোলজি একটি কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকারী কম্পিউটার বা হস্ত কম্পিউটারের সাথে অন্যান্য কম্পিউটার সংযুক্ত করে নেটওয়ার্ক গরে তোলে তাকে স্টার টপোলজি বলা হয়।
এক্ষেত্রে একটি কম্পিউটার কেন্দ্রীয় কম্পিউটারের মাধ্যমে তথ্য আদান প্রদান করে থাকে। এ টপোলজিতে কোনো একটি কম্পিউটার নষ্ট বা বিকল হলে নেটওয়ার্ক এর উপর কোনো প্রভাব পরে না। খুব সহজেই সমস্যায় আক্রান্ত কম্পিউটারটি সরিয়ে নেওয়া যায়। স্টার টপোলজি একটি বহুল ব্যবহৃত টপোলজি এবং এই টপোলজিতে এজই নেটওয়ার্ক এ বিভিন্ন ধরনের ক্যাবল ব্যবহৃত হতে পারে।
স্টার টপোলজির সুবিধাঃ
১.নেটওয়ার্ক এ কোনো প্রকার প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করেই স্টার টপোলজিতে নতুন কম্পিউটার যুক্ত করা সম্ভব।২.কেন্দ্রিয়ভাবে ব্যবস্থাপনার জন্য নেটওয়ার্কের সমস্যা নিরূপণ সহজ।
৩.ইনটেলিজেন্ট হাব ব্যবহার করলে তার সাহায্য নেটওয়ার্কের কর্মকাণ্ড তথা ওয়ার্কলোড মনিটরিং করা য়ায়।
৪.এ সংগঠনে কোনো কম্পিউটার নষ্ট হয়ে গেলে বাকি নেটওয়ার্কের উপর তার কোনো প্রভাব পড়ে না।
৫.খুব সহজে সমস্যায় আক্রান্ত কম্পিউটারটি সরিয়ে নেওয়া যায়।
৬.একই নেটওয়ার্কে বিভিন্ন ধরনের ক্যাবল ব্যবহার করা যায়।
স্টার টপোলজির অসুবিধাঃ
১.কেন্দ্রীয় অবস্থানে থাকা হাবে কোনো প্রকার সমস্যা হলে তা পুরো নেটওয়ার্কে অকেজো করে দেয়।
২.স্টার টপোলজিতে পরিমাণে বেশি ক্যাবল ব্যবহৃত হয়, বিধায় এটি একটি ব্যয়বহুল পদ্ধতি।
৩.কম্পিউটারের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে ডেটা ট্রান্সমিশনের হার হ্রাস পায়।
৫.মেস টপোলজিঃ
যদি কোনো নেটওয়ার্কে ডিভাইস বা কম্পিউটারগুলোর মধ্যে অতিরিক্ত সংযোগ থাকে তাহলে তাকে বলা হয় মেশ টপোলজি।
মেশ টপােলজিতে একটি কম্পিউটার নেটওয়ার্কভুক্ত অন্য প্রতিটি কম্পিউটারের সাথে সরাসরি যুক্ত থাকে। ফলে যেকোনাে কম্পিউটার নেটওয়ার্কভুক্ত অন্য যেকোনাে কম্পিউটারের সাথে সরাসরি দ্রুত ডেটা আদান-প্রদান করতে পারে।এ ধরনের সংগঠনে নেটওয়ার্কভুক্ত কম্পিউটারগুলাের মধ্যে পারস্পরিক
সংযােগকে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট লিংক নামে অভিহিত করা হয়। ব্যয়বহুল এবং এই টপােলজির জটিল কনফিগারেশনের জন্য সাধারণত কম্পিউটার নেটওয়ার্কে এই টপােলজি ব্যবহার করা হয় না।
সংযােগকে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট লিংক নামে অভিহিত করা হয়। ব্যয়বহুল এবং এই টপােলজির জটিল কনফিগারেশনের জন্য সাধারণত কম্পিউটার নেটওয়ার্কে এই টপােলজি ব্যবহার করা হয় না।
যেখানে নেটওয়ার্কের অন্তর্ভুক্ত কম্পিউটারগুলাের মধ্যে খুব দ্রুত ডেটা ট্রান্সফার প্রয়ােজন ও ব্যয় সংকোচনের প্রয়ােজন নেই।শুধুমাত্র সেসব ক্ষেত্রেই মেশ টপােলজি ব্যবহার করা হয়। যেমন- প্রতিরক্ষা (Defense) ক্ষেত্রে এর ব্যবহার রয়েছে।
মেশ টপোলজির সুবিধা:
১. অন্যান্য টপােলজি অপেক্ষা ডেটা ট্রান্সমিশন দ্রুতগতিতে হয়।
২. নেটওয়ার্কে কম্পিউটার সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও ডেটা ট্রান্সমিশনের গতির ওপর প্রভাব পড়ে না।
৩. নেটওয়ার্ক থেকে কোনাে নােড বিচ্ছিন্ন করা বা নেটওয়ার্কে নতুন কোনাে নােড যুক্ত করা সহজ।
৪. যেকোনাে কম্পিউটার অচল হলেও নেটওয়ার্ক সম্পূর্ণভাবে সচল থাকে।
৫. কোনাে সংযােগ তার নষ্ট বা বিচ্ছিন্ন হলেও বিকল্প পথে সকল কম্পিউটারে ডেটা ট্রান্সমিশন অব্যাহত থাকে।
৬. নেটওয়ার্কে কেন্দ্রীয় কোনাে ডিভাইস বা সার্ভারের প্রয়ােজন হয় না।
৭. একটি নােড একই সাথে একাধিক নােডে ডেটা ট্রান্সমিট করতে পারে।
৮. ডেটা ট্রান্সমিশনে সকল নােড সমান অধিকার পায়।
মেশ টপোলজির অসুবিধা:
১. এই টপােলজিতে বেশি পরিমাণ তার লাগে, তাই ব্যয়বহুল।
২. এই টপােলজির নেটওয়ার্ক বাস্তবায়ন ও কনফিগার করা বেশ জটিল।
১. অন্যান্য টপােলজি অপেক্ষা ডেটা ট্রান্সমিশন দ্রুতগতিতে হয়।
২. নেটওয়ার্কে কম্পিউটার সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও ডেটা ট্রান্সমিশনের গতির ওপর প্রভাব পড়ে না।
৩. নেটওয়ার্ক থেকে কোনাে নােড বিচ্ছিন্ন করা বা নেটওয়ার্কে নতুন কোনাে নােড যুক্ত করা সহজ।
৪. যেকোনাে কম্পিউটার অচল হলেও নেটওয়ার্ক সম্পূর্ণভাবে সচল থাকে।
৫. কোনাে সংযােগ তার নষ্ট বা বিচ্ছিন্ন হলেও বিকল্প পথে সকল কম্পিউটারে ডেটা ট্রান্সমিশন অব্যাহত থাকে।
৬. নেটওয়ার্কে কেন্দ্রীয় কোনাে ডিভাইস বা সার্ভারের প্রয়ােজন হয় না।
৭. একটি নােড একই সাথে একাধিক নােডে ডেটা ট্রান্সমিট করতে পারে।
৮. ডেটা ট্রান্সমিশনে সকল নােড সমান অধিকার পায়।
১. এই টপােলজিতে বেশি পরিমাণ তার লাগে, তাই ব্যয়বহুল।
২. এই টপােলজির নেটওয়ার্ক বাস্তবায়ন ও কনফিগার করা বেশ জটিল।
৬. হাইব্রিট টপোলজিঃ
স্টার, রিং, বাস, মেশ ইত্যাদি টপােলজির সমন্বয়ে
হাইব্রিড টপােলজি গঠিত। প্রতিটি টপােলজির কিছু
সুবিধা ও অসুবিধা থাকে। কোনাে কোনাে কাজের
ক্ষেত্রে একটিমাত্র নেটওয়ার্ক টপােলজি স্বয়ংসম্পূর্ণ
নাও হতে পারে। এ জন্য এসব ক্ষেত্রে হাইব্রিড
টপােলজি ব্যবহার করা হয়।
হাইব্রিড টপোলজির সুবিধা:
১. এ টপােলজিতে প্রয়ােজনে নেটওয়ার্কের পরিসর সহজে বৃদ্ধি করা যায়।
২. নেটওয়ার্কের সমস্যা নির্ণয় করা সহজ হয়।
৩. কোনাে কম্পিউটার অচল হলেও নেটওয়ার্ক আংশিকভাবে সচল থাকতে পারে।
হাইব্রিড টপোলজির অসুবিধা:
১. এই টপােলজির রক্ষণাবেক্ষণ প্রক্রিয়া জটিল।
২. এই টপােলজির রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় তুলনামূলক বেশি।
সুবিধা ও অসুবিধা থাকে। কোনাে কোনাে কাজের
ক্ষেত্রে একটিমাত্র নেটওয়ার্ক টপােলজি স্বয়ংসম্পূর্ণ
নাও হতে পারে। এ জন্য এসব ক্ষেত্রে হাইব্রিড
টপােলজি ব্যবহার করা হয়।
হাইব্রিড টপোলজির সুবিধা:
১. এ টপােলজিতে প্রয়ােজনে নেটওয়ার্কের পরিসর সহজে বৃদ্ধি করা যায়।
২. নেটওয়ার্কের সমস্যা নির্ণয় করা সহজ হয়।
৩. কোনাে কম্পিউটার অচল হলেও নেটওয়ার্ক আংশিকভাবে সচল থাকতে পারে।
১. এই টপােলজির রক্ষণাবেক্ষণ প্রক্রিয়া জটিল।
২. এই টপােলজির রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় তুলনামূলক বেশি।
2 Comments
good
ReplyDeleteThanks
ReplyDeleteThank you for your comment.